জনাব মো: শহিদুল ইসলাম, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, বরগুনা। তিনি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, বরগুনার দায়িত্বভার নেয়ার পূর্ব পর্যন্ত এ জেলায় সর্বমোট ২(দুই) টি হাস্কিং রাইস মিল ছিল। তিনি আসার পর তার একান্ত প্রচেষ্টার ফলে বর্তমানে এ জেলায় ২৭(সাতশ) টি হাস্কিং রাইস মিল হয়েছে। তিনি মিলারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তাদেরকে উতসাহিত করে লাইসেন্স করিয়েছেন। তিনি তাদের কে বুঝিয়েছেন যে,আপনারা যদি লাইসেন্স করেন তাহলে সরকার আপনাদের মাধ্যমে চাল ক্রয় করবে এতে আপনার যেমন উকৃত হবেন তেমনি সরকারি ভাবে চাল ক্রয় সফলতা আসবে। অপরদিকে সরকারের হাজার হাজার টাকা রাজস্ব আয় হবে। এছাড়া মিলারগণ বৈধ ভাবে ব্যবসা বানিজ্য করতে পারবেন। ফলে বরগুনা জেলায় এখন প্রতিবছর কম বেশী সংগ্রহ হচেছ এবং আস্তে আস্তে মিলাদের মাঝে একটা আগ্রহ দেখা দিয়েছে। এটা বর্তমান জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, বরগুনার সাফল্য।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস